‘সরকারি অফিস সময়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্য সেবা দিতে পারবে না চিকিৎসকরা’
পোস্ট করেছেন: অনলাইন ডেক্স | প্রকাশিত হয়েছে: ১৮/১১/২০২০ , ৫:৪৮ অপরাহ্ণ | বিভাগ: প্রধান সংবাদ,বাংলাদেশ


সরকারি অফিস সময়ে সরকারি কোন হাসপাতালের চিকিৎসক বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা সেবা দিতে পারবে না বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের টাস্কফোর্স কমিটি।স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অফিস সময়ে সরকারি হাসপাতালের কোনো চিকিৎসক বেসরকারি স্বাস্থ্যপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে পারবে না। কোনো কারণে কর্মরত অবস্থায় থাকলে টাস্কফোর্স ও সংশ্লিষ্টদের অবগত করতে হবে।
এ ছাড়া হাসপাতাল/ডায়াগনস্টিক সেন্টার/ল্যাব/ক্লিনিকগুলোতে লাইসেন্স নিবন্ধন নম্বর স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।
সভায় টাস্কফোর্স কর্তৃক সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিদর্শন/অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়। ১৬ নভেম্বরের মধ্যে অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার সচিবালয়ের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জনস্বাস্থ্য-১ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব এবং টাস্কফোর্স কমিটির আহ্বায়ক মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে কমিটির একটি জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় টাস্কফোর্স কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব শিব্বির ওসমানী, স্বাস্থ্য অধিদফতরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ফরিদ হোসেন মিঞা, যুগ্ম সচিব সালমা তানজিয়া, যুগ্ম সচিব সায়লা ফারজানাসহ অন্যান্য সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তগুলি নেয়া হয়-১। অফিস সময়ে সরকারি হাসপাতালের কোন চিকিৎসক বেসরকারি স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকতে পারবে না। কোন কারণে কর্মরত অবস্থায় থাকলে টাস্কফোর্স ও সংশ্লিষ্টদের অবগত করতে হবে।২। হাসপাতাল/ ডায়াগনস্টিক সেন্টার/ ল্যাব/ ক্লিনিকগুলিতে লাইসেন্স নিবন্ধন নম্বর ষ্পস্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে।৩। টাস্কফোর্স কর্তৃক সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিক পরিদর্শন/ অবৈধ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত হয়।৪। ১৬ নভেম্বরের মধ্যে অনিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানগুলোর লাইসেন্স গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।সভায় টাস্কফোর্স কমিটির সদস্য সচিব শিব্বির ওসমানী, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল শাখার পরিচালক ফরিদ হোসেন মিঞা, যুগ্মসচিব সালমা তানজিয়া, যুগ্মসচিব সায়লা ফারজানাসহ অন্যান্য সদস্যবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।